মিহির কুমার দো বলেন, সোমবার (৬ মে) বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে আগুন লাগার স্থানে বৃষ্টিপাত শুরু হয়। আজ মঙ্গলবার (৭ মে) সকাল থেকে বন বিভাগ এবং ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে আগুন লাগার স্থান ড্রোনের মাধ্যমে পুনরায় মনিটরিং করা শুরু করেন।
তিনি বলেন, সকাল থেকে প্রতি ঘণ্টায় ড্রোনের মাধ্যমে মনিটরিং করা হলেও বনভূমির কোথাও কোনো আগুনের আলামত পাওয়া যায়নি। পাশাপাশি বনের অভ্যন্তরে হেঁটে একাধিক টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেও কোথাও কোনো আগুনের আলামত পাননি।
মিহির কুমার বলেন, পরিদর্শনে দেখা যায় আগুন লাগার স্থানে বৃষ্টিপাতের ফলে যথেষ্ট পরিমাণে পানিতে ভিজে গেছে। কোথাও কোথাও পানি জমে রয়েছে। সার্বিক অবস্থা পর্যালোচনায় সুন্দরবনের আমরবুনিয়া ক্যাম্পের আওতাধীন বনাঞ্চলের আগুন নিভে গেছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
অপরদিকে, সুন্দরবনে অগ্নিকাণ্ডের প্রেক্ষিতে জীববৈচিত্র্যের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের লক্ষ্যে গঠিত কমিটির সভাপতি জানিয়েছেন, অগ্নিকাণ্ডের প্রেক্ষিতে বনজসম্পদ ও জীববৈচিত্র্যের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ ও পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে সুপারিশ প্রণয়নের কাজ অচিরেই শুরু করা হবে।